Home সাক্ষাৎকার

১৮ বছরের বেশি যে কেউ প্যারিস অলিম্পিকে আবেদন করতে পারবে

১৮ বছরের বেশি যে কেউ প্যারিস অলিম্পিকে আবেদন করতে পারবে

6 Min read

Friday, March 31st 2023




একেকটি অলিম্পিক গেমস বা ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ  আয়োজনের জন্য প্রয়োজন হয় হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবকের। ব্রাজিল অলিম্পিক ২০১৬ ও কাতার বিশ্বকাপ ২০২২  ছাড়াও আরোও অনেক ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্টে অংশ নেয় পিয়াল রেজওয়ান। প্রথম বাংলাদেশী যে অলিম্পিক ও ফিফা দুই প্লাটফর্মে কাজ করেছে। বাংলাদেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে অংশ নেয়া পিয়াল রিজওয়ানের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন নাদিম মজিদ

 

একজন তরুণের কেন স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে আবেদন করা উচিত?

প্রতিটি কাজের প্রেরণা থাকা জরুরি, প্রেরণাই মানুষকে তার উদ্দেশ্যের দিকে ধাবিত করে। উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে একাধিক কারণ থাকতে পারে এবং সেই সাথে বাই প্রোডাক্ট হিসাবে যেকোনো কিছুর অর্জনের অনেকগুলো জিনিস স্বয়ংক্রিয় ভাবে মানুষ অর্জন করে, কিন্তু উদ্দেশ্য অনেক  হলেও যেকোনো একটি বিষয় মানুষকে প্রেরণা হিসাবে এগিয়ে যাবার জ্বালানি দেয়। আমি আমার ক্ষেত্রে যদি দেখি, আমার স্বেচ্ছাসেবী হতে গিয়ে যেই জিনিসটি প্রেরণা হিসাবে কাজ করেছিল, তা হল-  নতুন কিছু শেখার ইচ্ছা, এবং নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করা।  স্বেচ্ছাসেবক মানে স্বেচ্ছায় সেবা প্রদান করা, মানে এইটার সাথে ইমিডিয়েট কোনো মনিটারি ভ্যালু বা টাকা পয়সা অর্জনের কোনো সম্পর্ক নেই। যখন স্বেচ্ছায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে শিখবেন, স্বত্ব ত্যাগ করার সাথে সাথে প্রকৃতি আপনাকে এমন এমন জিনিসগুলো দিয়ে সমৃদ্ধ করে দিবে যেটা আমরা চিন্তাও করতে পারি না।

যেমন আমি আমার ছোট্টো জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে যদি বলি। প্রথম প্রথম আমি যখন আমার  দেশে সমাজসেবামূলক কাজের সাথে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে  জড়িত হই তখন আমার প্রেরণা ছিল ভ্যালিডেশন। মানুষের বাহবা নিয়ে নিয়ে নিজের আত্মতৃপ্তি।  সেই সাথে বাই প্রোডাক্ট বেনিফিট হিসাবে কিছু টাকা পয়সা অর্জন হতো ।  "আরে দেখো ও এই তা করছে", " ছেলেটা তো একটা জিনিয়াস কত কিছু করে! "   এইগুলো শোনার আত্মকেন্দ্রিক ইচ্ছা।   অলিম্পিক বা ফিফা'তে তে যেতে পারলে বিভিন্ন দেশ ঘুরবো, মানুষ দেখবে, ছবি পোস্ট করবো অন্য রকম ফুটানি হবে, ওই একই  সেলফ ভ্যালিডেশন। মজার ব্যাপার হল, যাদের জন্য স্বেচ্ছায় সেবা প্রদান  করছি, তারা আমার সহায়তা পেয়ে কৃতজ্ঞ হচ্ছে এবং আমি একজন মানুষের জীবন কিছুটা সহজ করার জন্য, কিছুটা সমৃদ্ধ করার জন্য একটু অবদান রাখতে পেরেছি; এই তা উপলব্ধি করার যেই অনুভূতি সেটা কোনো ভ্যালিডেশনের সমতুল্য হতে পারে না। তখন থেকে ভালোলাগার জন্য করতাম, আমি যে আমার থেকে অনেক বড় একটা কর্মযজ্ঞের অংশ সেটি অনুভব করার জন্য করতাম।

 

দুঃখ যখন বিষয় হলো তরুণ বয়সে কেন স্বেচ্ছাসেবক হবেন এই বিষয়ে মোটিভেশন এর জন্য এখন লিখতে হচ্ছে। আসলে আমাদের দেশে সেচ্ছাসেবক ধারণাটিই ভুলভাবে পুশ করা হয়েছে। এই খানে স্বেচ্ছাসেবক মানে একটি বিরিয়ানির প্যাকেট আর দিন শেষে একটা খামে ভরা ২ টি ৫০০ টাকার কচকচা নোট। তাই, দায়সারা একটা স্বেচ্ছাসেবা সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। তাই, যতদিন আমাদের তরুণেরা স্বেচ্ছায় কোনো কিছু না পাওয়ার আশায়  স্বেচ্ছাসেবক হবে না,  ততদিন তারা আমাদের তরুণের স্বেচ্ছাসেবার  সত্যিকারের  উপকার থেকে বঞ্চিত থাকবে। স্বেচ্ছাসেবা ছিল বলেই আমরা একটি ৫২ পেয়েছি, একটা ৭১ পেয়েছি; মানবজাতি অগণিত উদ্ভাবন পেয়েছে। তাই, একজন স্বেচ্ছাসেবকের ক্ষমতা ছোট করে দেখা ঠিক না। স্বেচ্ছাসেবা শুরু হয় নিজ থেকে। আপনার ঘর থেকে। আপনার প্রকৃতি থেকে। সবশেষে, দিয়ে যাবার প্রেরণা থেকে, যা আপনাকে অনেক কিছু অর্জন করতে সাহায্য করবে।

 

এ কথাগুলো বলতে বলতে আমি উপলব্ধি করেছি, উপরের কথা শুনেও যদি আপনি স্বেচ্ছাসেবার প্রতি আগ্রহবোধ না করেন, তাহলে আপনার জন্য আরো কিছু উপকারী দিক আমি তুলে ধরছি-  

 

- আপনার সি.ভি তে লিখতে পারবেন।

 

- নতুন নতুন কানেকশন তৈরি হবে।

 

- বিভিন্ন মত ও দর্শনের মানুষের সাথে আপনার মনের সংস্পর্শ হবে।

 

- নতুন কোনো কাজ শিখবেন।

 

- দলগত ভাবে লক্ষ্য অর্জনের মর্ম বুজবেন। 

 

- নতুন কিছু করার ভয় কাটিয়ে উঠবে, আপনার অভিযোজন ক্ষমতা বাড়বে।

 

- বিভিন্ন জায়গায় যাবেন, পৃথিবী দেখবেন।

 

দিন শেষে শিখবেন, প্রচুর শিখবেন। আর এই গুলো এমন ভাবে আপনাকে এবং আপনার ক্যারিয়ারকে সমৃদ্ধ করবে যা আপনাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

 

অলিম্পিকে স্বেচ্ছাসেবকেরা কি কি ধরনের কাজ করে?

 

একটি অলিম্পিকের গেমস আয়োজন করার জন্যে অনেক গুলো  ফাংশনাল এরিয়াতে কাজ করার প্রয়োজন পরে। এরিয়া গুলো হলো: স্পোর্ট কম্পিটিশন ফাংশনাল এরিয়া, ভেন্যু অপারেশনস, মার্কেটিং , ট্রান্সপোর্ট, সিকিউরিটি এন্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশন, প্রকিউরমেন্ট এন্ড লজিস্টিকস, ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনলস উইথ এনওসি, অলিম্পিক ভলান্টিয়ার ম্যানেজমেন্ট, দ্য ইমেজ অফ টি সিটি এন্ড দ্য গেমস, আসিক্রেডেটেশন, ওপেনিং এন্ড ক্লোসিং সেরেমনিজ এবং ট্রেনিং ম্যানেজমেন্ট। এই  প্রতিটি এরিয়াতেই সেচচ্ছাসেবকরা বিভিন্ন রকম কাজ করার সুযোগ পায়। গেমসের অফিসিয়াল ভেন্যুসহ পুরো শহর জুড়ে বিভিন্ন রকম  মিশনের জন্য তাদের নিয়োগ করা হয় । তাদের দায়িত্বের মধ্যে থাকবে দর্শনার্থীদের  স্বাগত জানানো এবং গাইড করা থেকে শুরু করে ক্রীড়া প্রতিনিধি দলকে সহায়তা করা, ক্রীড়াবিদদের সাথে প্রতিযোগিতার সাইট একোমোডেশন ভেনুতে তাদের সহায়তা করা এবং প্রেস ইভেন্টে যাওয়া ও সঞ্চলন করা , ভি আই পি সদস্য ও বিশেষে সুবিধা প্রয়োজন এমন ব্যাক্তিদের  ড্রাইভ করা এবং বিভিন্ন কাজে এসিস্ট করা, টাইমকিপিং কার্যক্রমে সহায়তা করা, সরঞ্জাম বিতরণে সহায়তা করা এবং চিকিৎসা সহায়তায় অংশগ্রহণ করা ইত্যাদি।

 

এ সময়ে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করলে কি কি সুবিধা দেয়া হয়?

 

স্বেচ্ছাসেবকরা কি ধরনের সুবিধা পাবে সেটা নির্ভর করে কি ধরনের ইভেন্ট, কত বড় ইভেন্ট, কোন দেশ আয়োজন করছে এবং তাদের কতটুকু ক্যাপাসিটি আছে। অলিম্পিক গেমের জন্য সুযোগ সুবিধা এক রকম আর ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ এর জন্য সুযোগ সুবিধা আরেক রকম, তেমনি ইভেন্ট ভেদে সুযোগ সুবিধা পরিবর্তন হয়। এদের মধ্যে সাধারণ যেসব জিনিস সব জায়গাতেই থাকে তা হলো, ভলান্টিয়ারদের আপাদমস্তক ইউনিফর্ম প্রদান করা হয়, কাজের দিন গুলোতে বুফে খাবার, স্ন্যাক্স ও রিফ্রেশমেন্টের ব্যবস্থা থাকে , পুরো শহর জুড়ে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ফ্রি করে দেওয়া হয়, বিভিন্ন রকম গিফট ও সুভিনিয়ার দেওয়া হয়, হেলথ ইন্স্যুরেন্স ও মেডিকেল সাপোর্ট ফ্রি থাকে, ম্যাচ টিকেট দেয়া হয়, এক্সক্লুসিভ ইভেন্ট ইনভিটেশন দেয়া হয়, সেলফ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হয়, ভিসা সহায়তা দেওয়া হয় এবং সার্টিফিকেট দেয়া হয়। ভলান্টিয়ারদের আনুষঙ্গিক সকল খরচ নিজেদেরই বহন করতে হয়, কোনো টাকা পয়সা দেয়া হয় না। কোনো কোনো ইভেন্টে একোমোডেশন প্রোভাইড করা হয়, যেমন রাশিয়া ২০১৮ ও কাতার ২০২২ বিশ্বকাপে ইন্টারন্যাটিনাল ভলান্টিয়ারদের একোমোডেশন দেওয়া হয়েছিল। এর আগের ব্রাজিল ২০১৪ বিশ্বকাপে এই সুবিধা ছিল না।

 

স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কারা আবেদন করতে পারে? আবেদন করতে কি কি লাগে?

 

প্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের উপরে) যে কেউ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে আবেদন করতে পারে এখানে কোনো শেষ বয়সসীমা নেই। আবেদন করতে আপনার প্রয়োজন পাসপোর্ট এবং ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা।

 

স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে আবেদন করার সময় কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা উচিত?

 

নির্ভুল ভাবে আবেদন করা জরুরি। প্রতিটা প্রশ্নে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুক উত্তর দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে আপনার পাসপোর্ট এর সাথে আবেদনপত্রের ব্যক্তিগত তথ্যগুলো যেন অবিকল থাকে। ইভেন্টের সাথে রিলেভেন্ট এক্সপেরিয়েন্স গুলো উল্লেখ করা জরুরি।

 

আবেদনের পর থেকে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নির্বাচিত হওয়া পর্যন্ত কি কি ধাপ অতিক্রম করতে হয়?

 

এক একটা আয়োজক কমিটির বাছাই প্রক্রিয়া এক এক রকম, তবে নির্দিষ্ট কিছু কমন ধাপ অতিক্রম করলেই আপনি নির্বাচিত হবেন।

 

প্রথমে আবেদনপত্র জমা দিতে হয়, এরপর সাইকোমেট্রিক, অ্যানালিটিক্যাল ও ইংলিশ টেস্ট দিতে হয়। এই ধাপ অতিক্রম করলে সরাসরি ভিডিও ইন্টারভিউ দিতে হয়। ভিডিও ইন্টারভিউ নির্বাচিত হওয়ার শেষ ধাপ, যদি নির্বাচিত হয়ে যান হওয়ার আপনার কাজের ধরণ অনুযায়ী আপনাকে ট্রেনিং দেওয়া হবে।

 

স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার সময় আপনার একটি সুন্দর স্মৃতির কথা বলুন?

 

যখন আমি রিও ২০১৬ অলিম্পিক গেমসের জন্য যাই, আর্থিক অসুবিধার জন্য সবচেয়ে কম খরচে ফ্লাইট নির্ধারণ করতে হইয়াছিল যার দরুন অনেক ট্রানসিট নিয়ে ফ্লাই করা লেগেছিলো। ঢাকার থেকে আমার যাত্রা টি ছিল এমন ঢাকা - কাঠমন্ডু - দিল্লি - আবু ধাবি - সাও পাওলো এর পর সাও পাউলো থেকে রিও ডি জানেইরো তে ৭০০ মাইলের বাস জার্নি, প্রায় ৩ দিন ধরে আমি ট্রাভেল করেছি। যখন আমি আমার ভেন্যুতে কাজে যোগ দেই আমার চেষ্টা, দক্ষতা  এবং একাগ্রতা দেখে আমার ভেন্যুর ম্যানেজার আমাকে  সারা বিশ্বের বাঘা বাঘা প্রেসের  জার্নালিস্ট ও ভলান্টিয়ারদের সামনে বলেছিল, " ইউ আর দা ট্রু এমবোডিমেন্ট অফ অলিম্পিক স্পিরিট, দিস ইস হোয়াট অলিম্পিক স্ট্যান্ডস ফর। ইফ দেয়ার ওয়ার গোল্ড মেডেল ফর ভলান্টিয়ার্স আনডাউটেবলী বাংলাদেশ উড ওন হার ভেরি ফার্স্ট অলিম্পিক গোল্ড টুডে।" 

 

ওই মুহূর্তের যেই অনুভূতি আমি ভাষা দিয়ে বুঝাতে পারবো না। এর পরই সে অলিম্পিকের ৫ জন ভলান্টিয়ারকে ফিচার করে ব্রাজিলের  গণমাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়া। যার মধ্যে আমি ছিলাম বাংলাদেশের পতাকা উঁচু করে ।


এখান থেকে প্যারিস অলিম্পিকে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে আবেদন করুন


প্যারিস অলিম্পিকের আবেদন নিয়ে পিয়াল রিজওয়ানের ব্লগ পড়তে ক্লিক করুন







POST A COMMENT

To comment in this Blog, SignIn with Google

OTHER POSTS OF সাক্ষাৎকার CATEGORY

নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে কাজ করলে ফেলোশিপ প্রোগ্রামে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়: শেখ পলাশ মাহমুদ 

10 Min read

Saturday, May 27th 2023

এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামটি আমেরিকান সরকারের একমাত্র ফেলোশিপ, যা সরাসরি আবেদন করা যায় না

ফেসবুক গ্রুপের সমৃদ্ধির জন্য নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে নিয়মিত কাজ করতে হবে

8 Min read

Friday, May 19th 2023

বড় ফেসবুক গ্রুপ পরিচালনার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। একটি ভুল পোস্ট এপ্রুভ হয়ে গেলে তিলে তিলে গড়া বৃহৎ গ্রুপের বড় ধরণের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই এপ্রুভের ক্ষেত্রে অনেক যাচাই-বাছাই করতে হবে

গবেষণা সেক্টরে সাধারণত ঘোষণা দিয়ে জনবল নিয়োগ দেয়া হয় না

6 Min read

Thursday, May 11th 2023

আমি মাঠ পর্যায় থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে যে কোনো প্রজেক্টের বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করে থাকি।

এআই এখন ক্যারিয়ার ট্রেন্ড: খান ফারহানা

6 Min read

Friday, May 5th 2023

পুরো নাম ফারহানা আক্তার খান হলেও ‘খান ফারহানা’ নামেই সবচেয়ে বেশি পরিচিত তিনি। আইসিটি ইনোভেশন অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন ইউএনডিপি পূর্ব তিমুরে।

অলাভজনক সংগঠন পরিচালনায় ফোকাস ধরে রাখাটা জরুরি

8 Min read

Friday, April 7th 2023

স্বচ্ছতার বিষয় আসলে প্রথমে আসবে টাকা পয়সার কথা। আমাদের সংগঠন পরিচালনায় আয়ের ক্ষেত্রে আমরা কোনো ক্যাশ টাকা রিসিভ করি না। আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করতে হয়।