Home পরিচিতি

অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ

অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ

5 Min read

Saturday, June 3rd 2023



অনেক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর জন্য অস্ট্রেলিয়া হলো এক জনপ্রিয় গন্তব্য। এখানকার প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্ব স্বীকৃত, শিক্ষাব্যবস্থা বিশ্বমানের, চাকরির সুযোগ বেশি এবং গুণগত জীবনযাপনে অস্ট্রেলিয়া এগিয়ে রয়েছে। যদিও বিদেশে পড়াশোনা সব সময় ব্যয়বহুল। তবে অস্ট্রেলিয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন রকম স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। তাদের একটি অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ। লেখায় অ্যাওয়ার্ড সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো।


অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ড কী
অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস হলো অস্ট্রেলিয়ার ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ট্রেড ডিপার্টমেন্টের একটি উদ্যোগ। যার উদ্দেশ্য হলো উন্নয়নশীল দেশের উন্নতি সাধনে অংশ নেওয়া। স্কলারশিপের মাধ্যমে এশিয়া-প্যাসিফিকের দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা গবেষণা করতে পারেন। তারা কাজটি করে কিছু নির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট অথবা পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে।  


আবেদনের যোগ্যতা
অ্যাওয়ার্ডসের জন্য আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে নিচের বিষয়গুলো দেখা হয়:
এশিয়ার পার্টনার দেশগুলোর একটি হতে হবে। বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার পার্টনার দেশের একটি।
কমপক্ষে ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
ন্যূনতম আইইএলটিএস স্কোর . হতে হবে
পূর্বে অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ড স্কলারশিপ জেতেননি, এমন হতে হবে
অস্ট্রেলিয়া অথবা নিউজিল্যান্ডের স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারবেন না।



আবেদনের পদ্ধতি
আবেদনকারীর যোগ্যতার সঙ্গে আপনার যোগ্যতা মিলে গেলে ডাকযোগে অথবা অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার পূর্বে সব সময় খেয়াল রাখবেন, আপনার দেশের জন্য আবেদনের শেষ তারিখের আগেই যেন আপনার আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। সাধারণত ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয় এবং মে মাসের প্রথম সপ্তাহে এটির মেয়াদ শেষ হয়।


বাছাইপদ্ধতি
মেধা অনুসারে স্কলারশিপ প্রদান করা হয়। তাই প্রতিটি দেশ থেকে আবেদনকারীরা সমান অধিকার ভোগ করে থাকেন। আবেদেনর পদ্ধতি দেশ অনুসারে ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে কিছু কমন বিষয় থাকে, যা সব সময় বিবেচনা করা হয়। যার মধ্যে রয়েছে:
একাডেমিক ট্র্যাক রেকর্ড
ব্যক্তিগত পেশাদার যোগ্যতা
আবেদনকারীর নিজ দেশের পজিটিভ পরিবর্তন আনয়নে আবেদনকারীর যোগ্যতা
 
স্কলারশিপের আওতায় যা যা কভার করা হয়:
স্কলারশিপের আওতায় ভিসা আবেদনের প্রাথমিক ফি থেকে শুরু করে বিমান টিকিট, টিউশন ফি, আবাসন খরচ প্রভৃতি কভার করা হয়।


শর্ত
স্কলারশিপ জেতার পর স্টাডি প্রোগ্রাম শুরু করার পূর্বেই আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় জানা উচিত। যার মধ্যে রয়েছে:
স্কলারশিপ জিতলে ফুলটার্ম কোর্স করতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ান আইন মেনে চলতে হবে।
স্কলারশিপ জেতার পরপরই একাডেমিক সেশন শুরু করতে হব।
প্রোগ্রাম শেষ হওয়ার দুই বছরের মধ্যে দেশে ফেরত আসতে হবে। না এলে স্কলারশিপের পুরা অ্যামাউন্ট ফেরত দিতে হবে।
স্কলারশিপের ওপর আরও জানতে ভিজিট করুনhttps://www.dfat.gov.au/people-to-people/australia-awards/australia-awards-scholarships




POST A COMMENT

To comment in this Blog, SignIn with Google

OTHER POSTS OF পরিচিতি CATEGORY

এনএলপি ইঞ্জিনিয়ার

5 Min read

Saturday, February 10th 2024

এনএলপি ইঞ্জিনিয়ার

ফিটনেস ট্রেইনার

5 Min read

Saturday, January 27th 2024

ফিটনেস ট্রেইনার

ইরাসমাস+ স্কলারশিপ

5 Min read

Saturday, January 27th 2024

ইরাসমাস+ স্কলারশিপ

থ্রিডি এনিমেটর

5 Min read

Saturday, January 20th 2024

থ্রিডি এনিমেটর

তাইওয়ান ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম

5 Min read

Saturday, January 20th 2024

তাইওয়ান ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম

ইথিক্যাল হ্যাকিংয়ে সমৃদ্ধ ক্যারিয়ার

5 Min read

Saturday, December 30th 2023

ইথিক্যাল হ্যাকিংয়ে সমৃদ্ধ ক্যারিয়ার