Home সাক্ষাৎকার

এআই এখন ক্যারিয়ার ট্রেন্ড: খান ফারহানা

এআই এখন ক্যারিয়ার ট্রেন্ড: খান ফারহানা

6 Min read

Friday, May 5th 2023



পুরো নাম ফারহানা আক্তার খান হলেও ‘খান ফারহানা’ নামেই সবচেয়ে বেশি পরিচিত তিনি। আইসিটি ইনোভেশন অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন ইউএনডিপি পূর্ব তিমুরে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রেইনার হিসেবে কাজ করছেন ইয়ুথ ডেভলেপমেন্ট নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান ‘ফারহানাস’ব্রেইনস্টেশন’-এ। ক্যারিয়ারের বিভিন্ন দিক-বিদিক নিয়ে কথা বলেছেন- অরণ্য সৌরভ

 

আপনার বেড়ে ওঠা, পড়াশোনা-

খান ফারহানা: আমার বেড়ে ওঠা টাঙ্গাইল সদরে। বিন্দুবাসিনী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, কুমুদিনী সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সাইন্স এণ্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করি। কলেজে থাকাকালীন সময়েই যুক্ত হই লিও ক্লাবের সাথে। এরপর থেকেই সাংগঠনিক কাজের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায়।

 

 

আপনার ক্যারিয়ার জার্নিটা-

খান ফারহানা: স্নাতক শেষ পরীক্ষার দিন প্রথম কর্মক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব আইসিটি ডেভলেপমেন্টে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি। দায়িত্ব ও কাজের প্রতি একাগ্রতার কারণে কিছুদিনের মধ্যেই অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার পদে পদোন্নতি পাই। তখন থেকেই প্রফেশনাললি ক্যারিয়ার যাত্রা বলতে পারেন। সে সময়টাতেই মূলত সেলফ লার্নিং, টিম ওয়ার্ক, লিডারশীপ সহ বিভিন্ন বিষয়ে শিখি। সেখানে কাজ করার সাথেই বিভিন্ন এনজিও-র সাথে কাজ করার সুযোগ হয়। ২০২১ সালের দিকে বিজনেস এ্যানালাইস্টিক হিসেবে ই-জেনারেশনে যুক্ত হই। এরপর  ২০২২ সালের মার্চে 'ইউএনডিপি’তে আইসিটি ইনোভেশন অফিসার' হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি। দেশের বাহিরে ইয়ুথদের নিয়ে কাজ করার সময় ‘আইওটি অব বিগেনার’ নামে একটি বই রচনা করি।

 

আপনার প্রিয় একটি প্রজেক্ট সম্পর্কে বলুন-

খান ফারহানা: এক্ষেত্রে সম্প্রতি শেষ করে আসা ইউএনডিপি’র আইস্কাইটিএল (iSKY – TL)  প্রজেক্টের কথা বলা যায়। এটাতে ইয়ুথ স্কিল ডেভলেপমেন্ট নিয়ে কাজ করেছি। এই প্রজেক্টের জার্নিটা খুব মজার ছিল। নতুন দেশ, নতুন কালচার এবং ভাষাও ভিন্ন। যখন ভিজিট বা শিক্ষার্থীদের শেখানোর জন্য যেতাম, তখন তাদের খুব আগ্রহ লক্ষ্য করতাম, এতে শিখিয়ে মজা পেতাম। কারণ পূর্ব তিমুরে এখনো অতোবেশি উন্নত টেকনোলজি নেই। আমরা যখন নতুন নতুন মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস (ক্যামেরা, ড্রোন) কিংবা আইওটি’র (আরডুইনো উনো) নিয়ে কথা বলি বা তাদের সামনে যেতাম তখন তাদের আগ্রহ দেখে মনে হতো নতুন কি যেন দেখেছে! ব্যাপারটা আমাকে খুব আনন্দিত করত এই ভেবে যে, আমি তাদেরকে নতুন কিছু শেখাতে পারছি। এছাড়া আইসিটি বিষয়ে তাদের জ্ঞান ছিল যৎসামান্য। প্রাথমিক (বেসিক) পর্যায় থেকে তাদের শেখাতাম। তারা অধীর আগ্রহ নিয়ে সিভি তৈরি করত, মাইক্রোসফট অফিসের সাহায্যে ছোট ছোট অ্যাসাইনমেন্ট করত। সেগুলো করায় তাদের মনোযোগ দেখে খুবই ভালো লাগত।

 

আপনার সেক্টরে কাজ করছে না, এমন কাউকে আপনার কাজ সম্পর্কে বর্ণনা করুন-

খান ফারহানা: সর্বশেষ ইউএনডিপি’র সাথে যে কাজটা শেষ করে আসলাম, সেখানের তিনটা পয়েন্ট নিয়ে বলি। এক. পূর্ব তিমুরের জনগণের জন্য একটি বই লিখেছি, বিশেষ করে শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের জন্য। দুই. পূর্ব তিমুরের আইসিটি শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদেরকে আইওটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। তিন. আমি আইসিটি ল্যাব উদ্বোধনের কাজের সাথে যুক্ত ছিলাম। আমাদের ডোনার পার্টনার ছিল মিনিস্টার অব এডুকেশন। একই সাথে ফারহানাস ব্রেইনস্টেশন এর ফাউন্ডার হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি।

 

 আপনি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন, সেখানে কেউ কাজ করতে হলে কী ধরনের যোগ্যতা থাকতে হবে?

 

খান ফারহানা: ইউএনডিপি’তে প্রজেক্ট বেসিক কিছু রিক্রুটমেন্ট থাকে। এখানে, ভলেন্টিয়ার হিসাবে কাজ করা ব্যক্তিদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। এছাড়া কমিউনিকেশন ও লিডারশীপ স্কিল ভালো থাকলে প্রাধান্য পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশি। আমার এধরনের কার্যকলাপের জন্যই বেশি প্রাধান্য পেয়েছি। আমার এই পজিটিভ দিকগুলোই তাদেরকে বেশি আকর্ষণ করেছে। অন্যদিকে একাডেমিক যোগ্যতার ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যাচেলার ডিগ্রি থাকতে হবে। যে যেই বিষয়ে বেশি দক্ষ সে সেই বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারে। আমি আইসিটি বিষয়ে দক্ষ ছিলাম বলে, এই বিষয়ে কাজ করেছি। এছাড়া কখনো কখনো দু’তিন বছরের অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। ইউএনডিপিতে অনেক ধরনের ক্যাটাগরি থাকে, যেমন- ইন্টার্নশিপ, ভলেন্টিয়ার, কনসাল্টেন্ট কিংবা আমার মতো কোন কন্ট্রাক্টচুয়াল আন্তর্জাতিক এমপ্লোয়ী সার্ভিস ইত্যাদি। স্থায়ী এবং অস্থায়ী (প্রজেক্ট বেসিক) দুই উপায়ে কাজ করা যায়। আমি মূলত ১ বছর মেয়াদী প্রজেক্ট বেসিকে কাজ করেছি। পরবর্তীতে চুক্তির মেয়াদ পরিবর্তন হবে।

 

আপনার প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সার্কুলারগুলো কোন কোন মাধ্যমে প্রকাশিত হয় এবং আবেদন করার সময় কোন কোন বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া হয়?

 

খান ফারহানা: সার্কুলারের জন্য কিছু সিস্টেম থাকে। সার্কুলারগুলোর জন্য ইউএনডিপির একটা পোর্টাল আছে। সেখানে একটা প্রোফাইল তৈরি করতে হয়। বিশ্বের যেকোন ইভেন্টে সার্কুলার দেওয়া হলে প্রোফাইলের মাধ্যমে জানা যাবে। সেখানে যে রিক্রুটমেন্ট থাকে সেগুলো দেখে দেখে সিভি আপডেট (প্রোফাইল আপডেট) করতে হয়। এভাবেই আবেদন করতে হয়। আবেদনের পর যদি তারা গ্রহণযোগ্য বলে মনে করে তাহলে ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়। এরপর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। অনেক ভাল রেজাল্ট থাকলে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। এছাড়া অতিরিক্ত কাজ (এক্সট্রা কারিকুলার একটিভিটিস) আন্তর্জাতিক কাজের ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমার কাছে মনে হয়, সব সেরাদের মধ্যে এই প্রতিযোগীতাটা হয়ে থাকে। এখানে শর্ট লিস্টেড হওয়া একটা বড় চ্যালেঞ্জিং কাজ।

 

 বর্তমানে ক্যারিয়ার ট্রেন্ডের কোন কোন বিষয়গুলো নিয়ে আশাবাদী? কমপক্ষে একটি বিষয়ে বলুন-

খান ফারহানা: আমি বরাবরই আশাবাদী মানুষ। সবসময় পজেটিভলি চিন্তা করি। ক্যারিয়ার ট্রেন্ড হিসেবে এখন অনেক বিষয় বলা যায়। এখন আমরা কনটেন্ট ক্রিয়েট করে উপার্জন করতে পারছি। আমরা ভার্চুয়াল এসেস্ট করতে পারছি, ফ্রিল্যান্সিং করতে পারছি। এআই চলে আসার পর আমাদের সময় অপচয় কমে গেছে। অল্প সময়ে অনেক কাজ করতে পারছি। দ্রুত কনটেন্ট লিখে নিতে পারছি। ডিজিলাইজেশনের দিকটা আমি পজেটিভলি দেখি। কারণ যেকোন স্কিল থাকলে সেটা কাজে লাগিয়ে আমরা উপার্জন করতে পারছি এবং পারব। তাই আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন স্কিল তৈরি করা। স্কিল তৈরি হয়ে গেলে আমাদের আর চিন্তার কারণ থাকবে না, তখন স্কিল কাজে লাগিয়ে ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারব। এআই নিয়ে কাজ করলে সামনের (ভবিষ্যৎ) জন্য ভালো হবে। ক্যারিয়ার ট্রেন্ড বলতে পারেন এআই-কে।

 

 ক্যারিয়ার সম্পর্কিত একটি পডকাস্ট, ওয়েবসাইট, সিরিজ অথবা সোশাল মিডিয়া সুপারিশ করুন-

 

খান ফারহানা: প্রফেশনলাল স্যোসাল মিডিয়া লিংকডইন। এটি ব্যবহার করেই আজকের আমি। তাই স্যোসাল মিডিয়া সাজেস্ট করলে, লিংকডইনের নামই বলব। এছাড়া আমি টেন মিনিট স্কুলের ওয়েবসাইট শুরুর দিকে ফলো করতাম। এছাড়া কিছু ইন্টারনেশনাল ই-লার্নিং, সেলফ ডেভলেপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং সহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর তৈরি ওয়েবসাইট ফলো করতাম। এখন তো আরও সহজ, গুগলে গিয়ে যে বিষয়ে ইন্টারেস্ট সে বিষয়েই শেখা যায়, জানা যায়। আছে ইউটিউব প্ল্যাটফরমও। প্রয়োজন পছন্দ ও দক্ষতাসহিত ইচ্ছাশক্তি, তাহলেই হাতের কাছে থাকা সুযোগকে কাজে লাগিয়ে শেখা সম্ভব।

 

আপনার লিংকডইন প্রোফাইল থেকে অনুমান করা যায় না এমন একটি বিষয়ে বলুন-

 


খান ফারহানা: অনেকে মনে করেন, আমি হয়তো সারাক্ষণ ব্যস্ত সময় পাড় করি। কিন্তু আসলে বিষয়টা এমন নয়। আমি কাজকে সময় অনুযায়ী ভাগ করে নিই, যেন চাপ প্রয়োগ না হয়। প্রতিদিনের একটি রুটিন থাকলে কাজ যেমন সম্পন্ন করা যায় তেমনি নিজেকেও সময় দেওয়া যায়। আমার যখন মনে হয়, কাজ থেকে এবার বিরতি নেওয়া প্রয়োজন তখন আমি বিরতি নিয়ে ঘুরতে বের হয়ে যাই। ভ্রমণ আমার খুবই পছন্দের একটি কাজ। এখন পর্যন্ত দেশের ৭০% জেলা ভ্রমণ শেষ। এছাড়া ৫টি দেশও ভ্রমণ করেছি। এসবের পাশাপাশি নিজেকে, পরিবারকে, বন্ধু-বান্ধব সহ সবাইকে সময় দিচ্ছি। আসলে আমার লিংকডইন প্রোফাইল দেখে অনেকে ভাবে আমি সারাক্ষণ কাজেই ডুবে থাকি, তাই ভাবলাম এ বিষয়টা পরিষ্কার করা দরকার।

  

ক্যারিয়ার সহায়ক হিসেবে কিংবা ক্যারিয়ার গড়ায় লিংকডইন কতটা সহায়ক বা গুরুত্বপূর্ণ?

 

খান ফারহানা: লিংকডইন ডিজিটাল সিভিতে দুই পৃষ্টায় আমার স্কিল পরিচয় সহজে দেওয়া যায়। যেমন ধরুন, আপনি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার, সহজে আপনার ডিজাইন সেন্সটার প্রমাণ দিতে পারবেন লিংকডইনের মাধ্যমে। এছাড়া আপনার যেকোন বিষয়ে স্কিল থাকলে, সে অনুযায়ী কাজের প্রয়োজন হলে বায়ার বা কোম্পানি আপনাকে খুঁজে নিবে। তেমনি আপনিও আপনার পছন্দসই কাজ খুঁজে নিতে পারবেন। তাই বলা যায়, ক্যারিয়ার বা উপার্জনের জন্য অন্যান্য স্যোসাল মিডিয়া থেকে লিংকডইন অনেক সহায়ক ও গুরুত্বপূর্ণ। এটি একটি ব্যতিক্রম প্রফেশনাল স্যোসাল মিডিয়া হিসেবে গ্রহণ করুন।

 

 

লিংকডইন’কে শিক্ষিত তারুণ্যরা ক্যারিয়ার গড়ায় কীভাবে কাজে লাগাতে পারে বলে মনে করেন?

 

খান ফারহানা: লিংকডইনকে ডিজিটাল সিভি বলা যায়। স্কিল অনুযায়ী আমাদের একটা পরিচয় বা পোর্টফলিও থাকে, যেমন- গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ফ্রিল্যান্সার, কনটেন্ট রাইটার ইত্যাদি। সিভি বা রিজিউমির সাথে লিংকডইন লিংক বা প্রোফাইলটা যুক্ত করে দেই তাহলে খুব তাড়াতাড়ি মানুষ আমার সম্পর্কে জেনে যাচ্ছে। যারা একটু স্মার্ট বা শিক্ষিত, তারা এই সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলে উপকৃত হবে। ঘরে বসে যেমন ফ্রিল্যান্সিং করা যায় তেমনি বহির্বিশ্বের বিভিন্ন জব করতে পারে খুব সহজে। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ প্রকাশ করতে পারেন। এতে ধীরে ধীরে প্রফেশনালদের সাথে নেটওয়ার্কিং বৃদ্ধি পাবে। যোগাযোগ দক্ষতা উন্নতি থাকলে চাকুরী পেতে বা উপার্জন করতে বেগ পেতে হবে না। লিংকডইনের নেটওয়ার্কিং কাজে লাগিয়ে সহজেই চাকুরী ব্যবস্থা করতে পারবেন। এছাড়া ব্যবসায়ী সহকর্মী খুঁজে পাবেন।

 

 




POST A COMMENT

To comment in this Blog, SignIn with Google

OTHER POSTS OF সাক্ষাৎকার CATEGORY

নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে কাজ করলে ফেলোশিপ প্রোগ্রামে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়: শেখ পলাশ মাহমুদ 

10 Min read

Saturday, May 27th 2023

এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামটি আমেরিকান সরকারের একমাত্র ফেলোশিপ, যা সরাসরি আবেদন করা যায় না

ফেসবুক গ্রুপের সমৃদ্ধির জন্য নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে নিয়মিত কাজ করতে হবে

8 Min read

Friday, May 19th 2023

বড় ফেসবুক গ্রুপ পরিচালনার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। একটি ভুল পোস্ট এপ্রুভ হয়ে গেলে তিলে তিলে গড়া বৃহৎ গ্রুপের বড় ধরণের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই এপ্রুভের ক্ষেত্রে অনেক যাচাই-বাছাই করতে হবে

গবেষণা সেক্টরে সাধারণত ঘোষণা দিয়ে জনবল নিয়োগ দেয়া হয় না

6 Min read

Thursday, May 11th 2023

আমি মাঠ পর্যায় থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে যে কোনো প্রজেক্টের বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করে থাকি।

অলাভজনক সংগঠন পরিচালনায় ফোকাস ধরে রাখাটা জরুরি

8 Min read

Friday, April 7th 2023

স্বচ্ছতার বিষয় আসলে প্রথমে আসবে টাকা পয়সার কথা। আমাদের সংগঠন পরিচালনায় আয়ের ক্ষেত্রে আমরা কোনো ক্যাশ টাকা রিসিভ করি না। আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করতে হয়।

১৮ বছরের বেশি যে কেউ প্যারিস অলিম্পিকে আবেদন করতে পারবে

6 Min read

Friday, March 31st 2023

ব্রাজিল অলিম্পিক ২০১৬তে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে পিয়াল রিজওয়ান