Home সাক্ষাৎকার

নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে কাজ করলে ফেলোশিপ প্রোগ্রামে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়: শেখ পলাশ মাহমুদ 

নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক উদ্যোগ নিয়ে কাজ করলে ফেলোশিপ প্রোগ্রামে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়: শেখ পলাশ মাহমুদ 

10 Min read

Saturday, May 27th 2023



শেখ পলাশ মাহমুদ পুরো নাম হলেও সমধিক পরিচিত মাহমুদ নামেই। তাঁর ভাষ্যমতে, বুকে এক খণ্ড বাংলাদেশ  সবুজ স্বপ্নে বিভোর দুচোখ নিয়ে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। তরুণদের উন্নয়নে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন বিভিন্ন জেলার তরুণদের সাথে এবং বিভিন্ন ফোরামের মাধ্যমে পলিসি অ্যাডভোকেসিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন তিনি। ২০১৮ সালের শুরুতেই যুক্ত হয়েছিলেন অক্সফাম ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশের ন্যাশনাল ইয়ুথ অ্যাডভাইজারি বোর্ডের সদস্য হিসেবে। সে বছরইএশিয়া ইন্সপাইরেশন অ্যাওয়ার্ড-২০১৮’-এর জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। ২০১৯ সাল থেকে ব্র্যাকের আলট্রা-পুওর গ্র্যাজুয়েশন প্রোগ্রামে ডেপুটি ম্যানেজার-কেএমসি হিসেবে কর্মরত থাকার পাশাপাশি ২০১৪ সাথে গঠিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ইয়ুথ নেক্সাসের প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দেশের জন্য সমানতালে কাজ করে যাচ্ছেন। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার শেখ পলাশ মাহমুদ সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর লিডারশিপ প্রোগ্রাম (আইভিএলপি) এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন। এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামসহ নানান বিষয়ে কথা বলেছেন অরণ্য সৌরভ

 

 

দেশ ক্যারিয়ার: আপনার সম্পর্কে কিছু বলুন...

 

 

শেখ পলাশ মাহমুদ:

 

পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানার দক্ষিণ সাপলেজা গ্রামেনিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা। খুলনার ঐতিহ্যবাহী ব্রজলাল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে বিবিএ এমবিএ সম্পন্ন করি। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স ম্যানেজমেন্ট (বিআইজিএম) থেকে এমপিএ এবং খুলনা বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) থেকে পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিপ্লোমা অন ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট সম্পন্ন করি। পেশাগত দায়িত্ব হিসেবে ২০১৯ সাল থেকে ব্র্যাকের আলট্রা-পুওর গ্র্যাজুয়েশন প্রোগ্রামে ডেপুটি ম্যানেজার-কেএমসি হিসেবে কর্মরত। ছাড়া ২০১৪ সালে গঠিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ইয়ুথ নেক্সাসের প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দেশের জন্য কাজ করছি এবং নবগঠিত বাংলাদেশ কোয়ালিশন অন ইয়ুথ পিচ অ্যান্ড সিকিউরিটির চেয়ার হিসেবে পদায়িত হয়েছি।


২০১৬ সালে এইডস-বিষয়ক এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইক্যাপ১২-তে ন্যাশনাল ইয়ুথ ডেলিগেট হিসেবে অংশগ্রহণ করি। সে বছরের সেপ্টেম্বরে ভিএসও ইন্টারন্যাশনালের আইসিএস প্রজেক্টে ১২ সপ্তাহ ব্রিটিশ  বাংলাদেশি টিমের সাথে কমিউনিটিতে কাজ করেছি। ২০১৭ সালে ইউ এন হ্যাবিটেটের আমন্ত্রণে এশিয়ান আরবান ইয়ুথ অ্যাসেম্বলিতে (যা অনুষ্ঠিত হয়েছিল মালেকা প্রদেশমালয়েশিয়ায়) বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করি। একই বছরে আন্তর্জাতিক ইয়ুথ কমিটির আমন্ত্রণে প্রথম সাউথ এশিয়ান ইয়ুথ সামিটে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন দেশের ইয়ুথ, যারা সামাজিক কাজে অবদান রেখে চলছে, এদের মধ্য থেকে৪০ আন্ডার ৩০মোস্ট এমাজিং ইয়ুথ অফ দ্য ওয়ার্ল্ড স্কলারশিপ বাংলাদেশ থেকে একমাত্র একজনই লাভ করেছিলেন। এভাবেই কার্যক্রম চলমান ছিল। ২০১৭ সালে গ্লোবাল ইয়ুথ অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সিলেক্ট করেছিল লন্ডন বেজড সংগঠন দেয়ার ওয়ার্ল্ড থেকে। ২০১৮ সালের শুরুতেই যুক্ত হয়েছিলাম অক্সফাম ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশের ন্যাশনাল ইয়ুথ অ্যাডভাইজারি বোর্ডের সদস্য হিসেবে। সে বছরইএশিয়া ইন্সপ্যাইরেশন অ্যাওয়ার্ড-২০১৮’-এর জন্য মনোনীত হয়েছিলাম।


দেশ ক্যারিয়ার: সম্প্রতি আপনি আইভিএলপি এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন। এটি সম্পর্কে কিছু বলুন

শেখ পলাশ মাহমুদ: আমি বাংলাদেশ থেকে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস লিডারশিপ প্রোগ্রাম বা আইভিএলপি অংশগ্রহণকারী হিসেবে সপ্তাহ আমেরিকার বিভিন্ন স্টেটে যাওয়ার সুযোগ পাই। ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস লিডারশিপ প্রোগ্রামে (আইভিএলপি) অংশ নিতে এপ্রিল দেশ ছাড়ি এবং ৩০ এপ্রিল দেশে ফিরে আসি। ওই ফেলোশিপ সম্পূর্ণ ফান্ডেড যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের। আমরা সপ্তাহের কর্মসূচিতে ওয়াশিংটন ডিসি, ফ্লোরিডা, মিশিগান, সান ডিয়াগো, ক্যালিফোর্নিয়ায় যাওয়ার সুযোগ পাই। অংশগ্রহণকারী হিসেবে আমেরিকার ইতিহাস কালচার, ফেডারেল গভর্নমেন্ট সিস্টেম, তরুণদের পলিটিকসে অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া, ভলান্টারিজম কাজ, শিক্ষা কার্যক্রম, সিভিক এনগেজমেন্টে ইয়ুথদের ভূমিকা, কমিউনিটি স্বেচ্ছাসেবী উদ্যোগ, বিভিন্ন সিটির মেয়রদের উদ্যোগ কাউন্সিল গঠন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়ুথ লিডারশিপ সিভিক এনগেজমেন্টের কর্মশালাসহ বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানে পরিদর্শন করার সুযোগ হয়। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্থান, যেমন হোয়াইট হাউস, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র মেমোরিয়াল, হলোকাস্ট মিউজিয়াম, নাসা-কেনেডি স্পেস সেন্টার। ২০১০ সাল থেকে আমি বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ বিভিন্ন জেলার কিশোর তরুণদের সাথে কাজ করেছি, অনেক উদ্যোগে নেতৃত্ব দিয়েছি। ২০১৯ সাল থেকে কক্সবাজার জেলার তরুণ অধিকার আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজ করছি। আমার দীর্ঘদিনের এই কাজের অভিজ্ঞতা থেকেই আমাকে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস লিডারশিপ প্রোগ্রাম বা আইভিএলপি কর্মসূচির জন্য নির্বাচিত করা হয়। আমি ইয়ুথ নেক্সাস নামের সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে সামাজিক অধিকার আদায়ে তরুণদের ২০১৪  সাল থেকে সচেতন করে তুলছি। এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে বিশ্বের ২৪টি দেশের ২৪ জন তরুণ অংশ নেন। আমার সঙ্গে পরিচয় হয় অস্ট্রেলিয়ার তরুণ নেতা, হিউন ভ্যালি কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র টবি জাসন থরপির সাথে, যিনি নাগরিকদের বিভিন্ন অধিকার নিয়ে কাজ করেন। তাঁকে বাংলাদেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানানোর সুযোগ পেয়েছি। তিনি জানান, দুর্ভাগ্যবশত বাংলাদেশ সম্পর্কে আমি আগে শুনিনি। বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশের তরুণেরা যে এত কাজ করছে, এটা আমার জানা ছিল না। আমি বাংলাদেশি বন্ধু পেয়ে অনেক আনন্দিত। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের স্পেশাল ইনভয় ফর গ্লোবাল ইয়ুথ ইস্যুজ অ্যাবি ফিঙ্কেনউয়ারের সাথে বৈশ্বিক নানান বিষয় নিয়ে কথা বলার সুযোগ হয়। শান্তি রক্ষায় তরুণদের ভূমিকা সামাজিক নিরাপত্তার নানান বিষয় নিয়ে আলোচনা করি।


 

দেশ ক্যারিয়ার: এক্সচেঞ্জের সুন্দর একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন

শেখ পলাশ মাহমুদ: আমি ফ্লোরিডা স্টেটের সর্বকনিষ্ঠ নির্বাচিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ সদস্য ম্যাক্সওয়েল আলেজান্দ্রোর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই। বাংলাদেশের তরুণ হিসেবে তাঁর সামনে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে আমি ভীষণ আনন্দিত। তিনি জানাযন, তারুণ্যের বলিষ্ঠ স্বর উদ্ভাবনী শক্তি যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে তরুণদের পলিটিকসে যুক্ত হতে হবে, দেশের জন্য কাজ করতে হবে।  ছাড়া চমৎকার একটি অভিজ্ঞতা হলো আমি তখন মিশিগানে, আমদের  জনের ছোট দলের সকালের নাশতা করার জন্য দাওয়াত আসে ওয়েস্টার্ন মিশিগান ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের প্রফেসর থমাস কোস্টজিওয়ার পক্ষ থেকে তাঁর বাড়িতে। যথারীতি আমি সকালে প্রফেসরের পাঠানো গাড়িতে তাঁর বাসায় পৌঁছে যাই। আতিথেয়তা গ্রহণের পরে নেইবারহুডের অনেকের সাথে পরিচিত হই। তাদের সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্য পাই। কিছুক্ষণ পরই ওই শহরের মেয়র নিজেই ড্রাইভ করে চলে আসেন। অনেকক্ষণ গল্প, কাজ সম্পর্কে জানাশোনা, বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, ভিজিটিং কার্ড আদান-প্রদান করা। এরপরে প্রফেসর তাঁর বাসার সবকিছু এক এক করে দেখালেন, আমার মনে হচ্ছিল  যেন একটি মিউজিয়াম! তিনি ৯০টির বেশি দেশ ভ্রমণ করেছেন, বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে কিছু কাজের দিক, বিশেষ করে জেনোসাইডস রিফিউজি মিলে যাওয়ায় আমাদের আলোচনা বেশ জমে উঠেছিল প্রায় দুই ঘণ্টা যাবৎ। একপর্যায়ে তিনি আমাকে তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই দিন সন্ধ্যায় জেনোসাইডস স্টাডিজের ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানান। আমি এই সুযোগ গ্রহণ করি। ক্লাসে ২৮ জন শিক্ষার্থীর সামনে ১৯৭১ সালের জেনোসাইডের কথা তুলে ধরি।


 

দেশ ক্যারিয়ার: এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে কারা অংশ নিতে পারেন? নির্বাচিত হওয়ার ধাপসমূহ কী কী?

শেখ পলাশ মাহমুদ: এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামটি আমেরিকান সরকারের একমাত্র ফেলোশিপ, যা সরাসরি আবেদন করা যায় না। এটিতে নিজ নিজ দেশের আমেরিকান এম্বাসি নিজস্ব প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন সোর্স থেকে তথ্য নিয়ে বাছাই করে নমিনেশন ওয়াশিংটন ডিসি হেড কোয়ার্টারে পাঠায়। সেখান থেকে প্রাথমিক বাছাইপ্রক্রিয়া হলে নিজ নিজ দেশের আমেরিকান এম্বাসিতে নিযুক্ত আমেরিকান অফিসার সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। পরবর্তী সময়ে চূড়ান্ত বাছাই করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র স্বরাষ্ট্র দপ্তর থেকে ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার মাধ্যমে।

 


দেশ ক্যারিয়ার: বিশ্বের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের কথা বলুন, যেখানে চাইলে বাংলাদেশিরা অংশ নিতে পারেন

শেখ পলাশ মাহমুদ: কমিউনিটি কলেজ ইনিশিয়েটিভ প্রোগ্রাম, কমিউনিটি সল্যুশন প্রোগ্রাম, হুবার্ট এইচ হাম্প্রে ফেলোশিপ, ইয়েচ প্রোগ্রাম, অ্যাকশন ফর ক্লাইমেট এম্পাওয়ারমেন্ট ইয়ুথ এক্সচেঞ্জ, ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি ফর লিডারশিপ ফেলোশিপসহ অনেক ধরনের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম রয়েছে, যা অনেক প্রতিযোগিতামূলক, তবে অর্জন করা সম্ভব।


 

দেশ ক্যারিয়ার: আমাদের তরুণেরা অনেকেই চান বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফেলোশিপ প্রোগ্রামে অংশ নিতে। তাঁদের কী কী যোগ্যতা প্রস্তুতি থাকা উচিত?

শেখ পলাশ মাহমুদ: প্রথমত, তাঁর ধৈর্যশীল কাজের প্রতি তীব্র আকর্ষণ, পাশাপাশি তাঁর লক্ষ্য এবং কাজের দিক বিবেচনায় পথচলার সাথে সাথে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা। সবচেয়ে ইতিবাচক হবে একজন সঠিক মেন্টর ঠিক করে পরামর্শ নেওয়া। তবে আন্তর্জাতিক সব ক্ষেত্রেই নিজ নিজ কমিউনিটিতে সামাজিক উদ্যোগ স্বেচ্ছাসেবী কাজকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ছাড়া তাকে সফট স্কিলে পারদর্শী হতে হবে। বিশেষ করে সঠিক যোগাযোগ দক্ষতা, প্রেজেন্টেশন, রিপোর্টিং দক্ষতা, পাবলিক স্পিকিং নেগোসিয়েশন দক্ষতা; মোটকথা কাজের ওপর সততা রেখে অ্যাডভোকেসিতে দক্ষ হতে হবে। 

 

 

দেশ ক্যারিয়ার: আপনার পছন্দের কোনো ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া পেজ কিংবা পডকাস্ট সম্পর্কে বলুন, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানা যেতে পারে?

শেখ পলাশ মাহমুদ: www.oyaop.com , www.youthop.com/exchange-programs , www.opportunitiescircle.com

 

 

দেশ ক্যারিয়ার: এর বাইরে আপনি কিছু জানাতে চান

শেখ পলাশ মাহমুদ: সফরের একেবারে শেষ দিকে আমি জাতিসংঘের দ্য ইকোনোমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কাউন্সিল (ইকোসক) ইয়ুথ ফোরাম ২০২৩ সম্মেলনে (২৫-২৭ এপ্রিল) অংশ নিই। শতাধিক দেশের ৮৪৮ জন তরুণের একজন হওয়ার সুযোগ পাই। বিশেষ করে বাংলাদেশের কোস্টাল জেলার স্যালাইনিটির ক্ষতিকর দিক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার পথ সুগম করার জন্য বিশ্ব তরুণ নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করি। অনেকের সাথে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, যা আগামী দিনে দেশের তথা তরুণদের জন্য সহযোগিতা রাখবে বলে আশা রাখি।

 




POST A COMMENT

To comment in this Blog, SignIn with Google

OTHER POSTS OF সাক্ষাৎকার CATEGORY

ফেসবুক গ্রুপের সমৃদ্ধির জন্য নিত্যনতুন আইডিয়া নিয়ে নিয়মিত কাজ করতে হবে

8 Min read

Friday, May 19th 2023

বড় ফেসবুক গ্রুপ পরিচালনার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। একটি ভুল পোস্ট এপ্রুভ হয়ে গেলে তিলে তিলে গড়া বৃহৎ গ্রুপের বড় ধরণের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই এপ্রুভের ক্ষেত্রে অনেক যাচাই-বাছাই করতে হবে

গবেষণা সেক্টরে সাধারণত ঘোষণা দিয়ে জনবল নিয়োগ দেয়া হয় না

6 Min read

Thursday, May 11th 2023

আমি মাঠ পর্যায় থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে যে কোনো প্রজেক্টের বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করে থাকি।

এআই এখন ক্যারিয়ার ট্রেন্ড: খান ফারহানা

6 Min read

Friday, May 5th 2023

পুরো নাম ফারহানা আক্তার খান হলেও ‘খান ফারহানা’ নামেই সবচেয়ে বেশি পরিচিত তিনি। আইসিটি ইনোভেশন অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন ইউএনডিপি পূর্ব তিমুরে।

অলাভজনক সংগঠন পরিচালনায় ফোকাস ধরে রাখাটা জরুরি

8 Min read

Friday, April 7th 2023

স্বচ্ছতার বিষয় আসলে প্রথমে আসবে টাকা পয়সার কথা। আমাদের সংগঠন পরিচালনায় আয়ের ক্ষেত্রে আমরা কোনো ক্যাশ টাকা রিসিভ করি না। আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লেনদেন করতে হয়।

১৮ বছরের বেশি যে কেউ প্যারিস অলিম্পিকে আবেদন করতে পারবে

6 Min read

Friday, March 31st 2023

ব্রাজিল অলিম্পিক ২০১৬তে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে পিয়াল রিজওয়ান